ভারতবর্ষ, বিশেষত বঙ্গভূমি, ইংরেজ শাসনে দ্বিখণ্ডিত হওয়ায় অসংখ্য পূর্ববঙ্গীয় উদ্বাস্তু পরিবার তাঁত শিল্পকে তাঁদের প্রধানতম জীবিকা রূপে নির্বাচিত করে গুপ্তিপাড়ায় বসবাস শুরু করেন; এঁদের তৈরি মোটা তাঁতের শাড়ির অধিকাংশই পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে ও ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বিক্রয়ের জন্য চালান দেওয়া হয়। হুগলী-বর্ধমান অঞ্চল চাল উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত। এই অঞ্চলেরই কেন্দ্রস্থলে অবস্থানরত গুপ্তিপাড়ায় পশ্চিমবঙ্গের সর্বশ্রেষ্ঠ গুণমানের ধান / চাল উৎপন্ন হয়। কথিত আছে, গুপ্তিপাড়াতেই বাংলার মিষ্টান্ন শিল্পের সূচনা হয়। গরুর দুধের তৈরি ছানায় প্রস্তুত এখানকার ‘গুঁপো’ সন্দেশ বাংলাদেশের প্রথম ‘ব্রান্ডেড’ সন্দেশ রূপে পরিগণিত। এছাড়াও, গুপ্তিপাড়ার ‘হিমসাগর’ আম অতি সুস্বাদু ও রসাল।
এই ব্লগটিতে আপনি পেয়ে যাবেন গুপ্তিপাড়া সম্বন্ধিত বিভিন্ন তথ্য ও এর সাথে থাকছে আরো দরকারি দরকারি অনেক তথ্য।।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
-
#গুপ্তিপাড়া GuptiPara, Hooghly নদিয়া, বর্ধমান ও হুগলি – এই তিন জেলার সম্মিলিত কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত গুপ্তিপাড়া। গুপ্তিপাড়া, পশ্চিমবঙ...
-
গুপ্তিপাড়ার রথ পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে দীর্ঘতম বা সর্বাপেক্ষা উচ্চতা বিশিষ্ট। ওড়িশার পুরীর মন্দিরের রথ সমগ্র ভারতবর্ষে অন্যান্য রথের তুলনায...
-
গুপ্তিপাড়ার কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তি ‘সেন রাজা’দের বাড়ির দুর্গাপূজায় অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন ও এঁদের মধ্যে ১২ জন একত্রিত হয...
No comments:
Post a Comment