একসময় সংস্কৃত ভাষা ও সংস্কৃত ভাষায় রচিত বিভিন্ন বিষয়ে গভীর জ্ঞান চর্চা ও তন্ত্র সাধনার অন্যতম প্রধান কেন্দ্র ছিল গুপ্তিপাড়া। ইংরেজ শাসনের সময় সংস্কৃত ভাষা শিক্ষা ও চর্চা এক অত্যুচ্চ মর্যাদা বিশিষ্ট আসন লাভ করে। সমগ্র বঙ্গভূমি, অর্থাৎ বর্তমান পশ্চিমবঙ্গ ও পূর্ববঙ্গের বিভিন্ন স্থান হয়ে ওঠে সংস্কৃত ভাষা শিক্ষা ও চর্চার মাধ্যমে জ্ঞান চর্চা ও আহরণের অন্যতম পীঠস্থান। এই সব অঞ্চলের মধ্যে ব্যাকরণ, স্মৃতি, ন্যায় প্রভৃতি বিষয়ে চর্চার প্রধানতম কেন্দ্র রূপে স্থান লাভ করে নদীয়া জেলার নবদ্বীপ। নবদ্বীপ ব্যতীত চব্বিশ পরগণার ভাটপাড়া বা ভট্টপল্লী, হুগলী জেলার গুপ্তিপাড়া ও ত্রিবেণী, বর্ধমান, হাওড়া জেলার বালি, বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুর এবং পূর্ববঙ্গের বিক্রমপুর, চট্টগ্রাম, কোটালিপাড়া, সিলেট সহ বহু অঞ্চলে অসংখ্য টোল বা সংস্কৃত চতুষ্পাঠী স্থাপিত হয় এবং উন্নততর জ্ঞান চর্চার কেন্দ্র রূপে খ্যাতি লাভ করে।
এই ব্লগটিতে আপনি পেয়ে যাবেন গুপ্তিপাড়া সম্বন্ধিত বিভিন্ন তথ্য ও এর সাথে থাকছে আরো দরকারি দরকারি অনেক তথ্য।।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
-
#গুপ্তিপাড়া GuptiPara, Hooghly নদিয়া, বর্ধমান ও হুগলি – এই তিন জেলার সম্মিলিত কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত গুপ্তিপাড়া। গুপ্তিপাড়া, পশ্চিমবঙ...
-
গুপ্তিপাড়ার রথ পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে দীর্ঘতম বা সর্বাপেক্ষা উচ্চতা বিশিষ্ট। ওড়িশার পুরীর মন্দিরের রথ সমগ্র ভারতবর্ষে অন্যান্য রথের তুলনায...
-
গুপ্তিপাড়ার কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তি ‘সেন রাজা’দের বাড়ির দুর্গাপূজায় অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন ও এঁদের মধ্যে ১২ জন একত্রিত হয...
No comments:
Post a Comment